শ্রীশ্রীহরিচাঁদ ঠাকুর শ্রীশ্রীগুরুচাঁদ ঠাকুর ও শ্রী শ্রী গোপাল চাঁদ সাধু ঠাকুুরে আদর্শ তথা মতুয়া দর্শনের মাধ্যমে জীবন গড়ে তুলুন। হরিনাম করুন.
জাতে উঠা - মতুয়ার বার্তা

শ্রীশ্রীহরিচাঁদ ঠাকুর শ্রীশ্রীগুরুচাঁদ ঠাকুর ও শ্রী শ্রী গোপাল চাঁদ সাধু ঠাকুুরে আদর্শ তথা মতুয়া দর্শনের মাধ্যমে জীবন গড়ে তুলুন। হরিনাম করুন.

  • Breaking News

    হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা

    ➤ ১. সদা সত্য কথা বলবে। ➤ ২. পিতা-মাতাকে দেবজ্ঞানে ভক্তি করবে।➤ ৩. নারীকে মাতৃজ্ঞান করবে। ➤ ৪. জগতকে ভালোবাসবে।➤ ৫. সকল ধর্মের প্রতি উদার থাকবে। ➤ ৬. জাতিভেদ করবে না। ➤ ৭. হরিমন্দির প্রতিষ্ঠা করবে। ➤ ৮. প্রত্যহ প্রার্থনা করবে। ➤ ৯. ঈশ্বরে আত্মদান করবে। ➤ ১০. বহিরঙ্গে সাধু সাজবে না। ➤ ১১. ষড়রিপু বশে রাখবে। ➤ ১২. হাতে কাম ও মুখে নাম করবে।

    জাতে উঠা

    জাতে উঠা (সংলাপ)


    প্রথম পর্বঃ 
    ব্রাহ্মণ~ এই তোমার নাম কিরে? 
    শুদ্র~ আমার নাম দিব্য দাস। 
    ব্রাহ্মণ~ ও তুই শুদ্র। নীচু জাত, সর সর দুরে যা!!


    দ্বিতীয় পর্বঃ 
    ব্রাহ্মণ~ এই তোতোমার নাম কি?
    শুদ্র~ আমার নাম দিব্য।
    ব্রাহ্মণ~ পুরো নাম কি?
    শুদ্র~ দিব্য।
    ব্রাহ্মণ্য~ টাইটেল কি?
    শুদ্র~ নাই।
    ব্রাহ্মণ্য~ নাই মানে। ও বুঝেছি। টাইটেল ছেড়ে জাতে উঠতে চাস। বেটা শুদ্র!!
    ঐ তোরা দেখে যা, শুদ্র টাইটেল ছেড়ে ব্রাহ্মণ হতে চাইছে। দেখে যা! দেখে যা কি কাণ্ড!!!

    বিঃদ্রঃ কতক নীচ জাতির (সামাজিক প্রেক্ষাপটে) মানুষকে দেখা যায় যে পিতৃপ্রদত্ত টাইটেল বলতে লজ্জা বোধ করে, তারা মনে করে টাইটেল ফেলে দিলে বুঝি বড় জাতে পরিণত হবে। কিন্তু ইহা ভুল।
    ছোট জাতের লোকেরা (যারা জাতে উঠতে চায়) তারা টাইটেল লেখা বা বলা ত্যাগ করলেও বড় জাতের লোকেরা তা করবে না। ফলে টাইটেল বিহীন দেখলেই আরো সহজে বুঝতে পারবে যে সে নীচ জাত। তাছাড়া এভাবে জাতে ওঠা যায় না। স্বকর্মগুণে উচ্চজাতিকে পদতলে দলিত করতে পারলেই কেবল সমতা বিধান সম্ভব, নচেত বাগাড়ম্বর সার।

    শ্রীশ্রীহরিলীলামৃত

    শ্রীশ্রীহরি-গুরুচাঁদ চরিত্র সুধা

    শ্রীশ্রীহরিসঙ্গীত গান

    শ্রীশ্রীহরিচাঁদ ঠাকুর শ্রীশ্রীগুরুচাঁদ ঠাকুর ও শ্রী শ্রী গোপাল চাঁদ সাধু ঠাকুুরে আদর্শ তথা মতুয়া দর্শনের মাধ্যমে জীবন গড়ে তুলুন। হরিনাম করুন.